আরিফুল ইসলাম আরিফ, জাবি প্রতিনিধি:
নিরাপদ সড়কের দাবি বাস্তবায়ন ও পরবর্তীতে সহিংস ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শিক্ষক সমিতি। বুধবার (৮ আগষ্ট) সকাল ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ মিনারের সামনের সড়কে মানববন্ধবটি অনুষ্ঠিত হয় ।
মানববন্ধনে শিক্ষক সমিতির সহ সভাপতি অধ্যাপক রাশেদা আক্তার, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক বশির আহমেদ, তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, অধ্যাপক মো. শামছুল আলম, অধ্যাপক কামরুল আহসান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় সাধারণ-সম্পাদক অধ্যাপক বশির আহমেদ বলেন, ‘গত কয়েক দিন শিক্ষার্থীরা নিরাপদ সড়কের দাবিতে যে আন্দোলন করেছে আমরা তার সাথে আগেই সংহতি জানিয়েছি। আমাদের এই কোমলমতি শিক্ষার্থীরা শুধু আন্দোলনই করেনি তারা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে কিভাবে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা সম্ভব। তাদের যৌক্তিক আন্দোলনের সাথে জাবি শিক্ষক সমিতিও মনে করে নিরাপদ সড়কের জন্য যে খসড়া আইন পাস করা হয়েছে তা দ্রুত বাস্তবায়ন করা হোক।’
এ সময় সাধারণ-সম্পাদক অধ্যাপক বশির আহমেদ বলেন, ‘গত কয়েক দিন শিক্ষার্থীরা নিরাপদ সড়কের দাবিতে যে আন্দোলন করেছে আমরা তার সাথে আগেই সংহতি জানিয়েছি। আমাদের এই কোমলমতি শিক্ষার্থীরা শুধু আন্দোলনই করেনি তারা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে কিভাবে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা সম্ভব। তাদের যৌক্তিক আন্দোলনের সাথে জাবি শিক্ষক সমিতিও মনে করে নিরাপদ সড়কের জন্য যে খসড়া আইন পাস করা হয়েছে তা দ্রুত বাস্তবায়ন করা হোক।’
মানববন্ধনে অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, “শিক্ষার্থীরা আজ রাস্তায় নেমে দেশের সড়কের নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছে আমরা শিক্ষক হিসেবে তাদের পাশে থাকা আমাদের কর্তব্য। তাদের উপর যে হামলা করা হয়েছে তার যে দল বা মতেরই হোক তাদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দিতে হবে। কিন্তু আমরা দেখছি শিক্ষার্থীদের পুলিশে ধরে রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে এটা খুবই উদ্বেগের।”
তিনি সকল শিক্ষার্থীসহ চিত্রশিল্পী শহীদুল আলমের মুক্তি কামনা করেন।
এ সময় সহ সভাপতি অধ্যাপক রাশেদা আক্তার বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলন জাতিকে দেখিয়ে দিয়েছে কিভাবে রাস্তার শৃঙ্খলা ও ট্রাফিক আইন আস্তবায়ন করতে হবে। আমরা চাই যেই খসড়া আইন সরকার পাস করেছে তা যেন একটি যৌক্তিক আইন হয় যা আমাদের দেশে বাস্তবায়ন যোগ্য।’
এর আগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি বিবৃতি দিয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সাথে সংহতি জানিয়েছিলো।